জরিমানার আদায়ের পাশাপাশি জেলেদের কাছ থেকে ভবিষ্যতে মাছ শিকার না করার মুচলেকা নেওয়া হয় বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তা।
সোমবার সিভিল সার্জন অফিসের ফোকাল পারসন মোস্তফা কামাল এ কথা জানান।
তিনি বলেন, সোমবার দুপুরে দুইজনের দ্বিতীয় পরীক্ষার রিপোর্ট রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। এর আগে রোববারও দুইজনের পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে।
“এখন আমরা তৃতীয় পরীক্ষার রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করব।”
গত ২৯ মে এ চারজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। পরে ৬ মে তাদের রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে জানান মোস্তফা কামাল।
তিনি বলেন, চারজনেরই তৃতীয় পরীক্ষার জন্য নমনুা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম বিআইডিআইটিতে পাঠানো হবে। তৃতীয় পরীক্ষার রিপোর্টেও যদি নেগেটিভ ফলাফল আসে তবে তাদের চূড়ান্তভাবে করোনাভাইরাস মুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হবে। তার আগ পর্যন্ত অবরুদ্ধই থাকতে হবে তাদের।