নিহত ১৪ বছরের ওই মেয়েটির বাড়ি বারহাট্টা উপজেলার সিংধা ইউনিয়ন পরিষদের চরসিংধা গ্রামে।
সে ওই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মাহবুব মোর্শেদ কাঞ্চনের বাড়ির গৃহপরিচারিকা ছিল।
স্থানীয়রা জানান, মেয়েটি গত দুই বছর ধরে চেয়ারম্যানের বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ করে আসছিল। আর মেয়েটির মা চেয়ারম্যানের ছেলে শাহ কিবরিয়া মাহবুব তন্ময়ের ঢাকার বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করেন।
ওসি বলেন, “ইউপি চেয়ারম্যান পুলিশকে জানায় যে, বাড়ির পেছনে একটি বড়ই গাছে শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে কারেন্টের তার গলায় পেঁচিয়ে তার গৃহকর্মী আত্মহত্যা করে। পরে চেয়ারম্যান নিজেই তার লাশ উদ্ধার করে রাতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা মেয়েটিকে মৃত ঘোষণা করেন।”
পরে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ গিয়ে মেয়েটির লাশ উদ্ধার করে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নিতে ওই গৃহপরিচারিকার মাকে ঢাকা থেকে আনা হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, “মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে না ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হয়েছে তা তদন্ত করা হচ্ছে। “