এছাড়া হাসপাতালে কর্মরত সব চিকিৎসক, সেবিকাসহ কর্মচারীদের হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হাসপাতালটি অবরুদ্ধ করা হয় বলে জানান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান।
মাহবুবুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে জানানো হয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তিন জন স্বাস্থ্যকর্মীর করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
“যেহেতু এই তিন জন হাসপাতালের অন্যান্যে চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীদের সঙ্গে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন, সে কারণে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নির্দেশে হাসপাতাল লকডাউন করা হয়েছে।”
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত তিন জনের সংস্পর্শে আসা চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য সিলেট ল্যাবে পাঠানো হবে বলেও তিনি জানান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সফি উল্লাহ বলেন, হাসপাতাল জীবাণুমুক্ত করার আগ পর্যন্ত শুধু জরুরি বিভাগে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।