বিজিবি বলছে, তারা সীমান্ত পরিস্থিতি ‘কঠোরভাবে’ পর্যবেক্ষণে রেখেছে।
গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান জানান, সোমবার রাত ১০টা থেকে এই সেবা বন্ধ করা হয়। তবে জরুরি ও ইনডোর বিভাগ থেকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত আকারে সেবা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, তাদের ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক এলাকায় এক নার্সের বাসার গৃহকর্মীর করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ায় নয়জন চিকিৎসক ও ১৩ জন নার্সসহ মোট ৫৫ জনের নমূনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষা প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয় পর্যন্ত আউট ডোরের সব কার্ষক্রম বন্ধ থাকবে।
জরুরি চিকিৎিসাসেবা নেওয়ার জন্য সবাইকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।