পরে পুলিশ ও প্রশাসনের সহযোগিতায় আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম তার শ্বশুরবাড়ীতে লাশ দাফন করে।
সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাহেদুল ইসলাম ঝন্টু বলেন, জাহাঙ্গীর আলম (৪৫) নামে এই ব্যক্তির বাড়ি বল্লমঝাড় ইউনিয়নের মধ্য কুমেদপুর গ্রামে। শুক্রবার বিকালে তার লাশ দাফনে গ্রামবাসী বাধা দেয়। পরে একই ইউনিয়নের তালুক মন্দুয়ার গ্রামে তার শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে দাফন করা হয়।
এর আগে শুক্রবার দুপুরের দিকে তিনি গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে মারা যান।
গাইবান্ধা সিভিল সার্জন দপ্তরের চিকিৎসক হাফিজুর রহমান বলেন, জাহাঙ্গীর আলম নারায়ণগঞ্জে পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। সম্প্রতি তিনি বাড়ি ফিরেছেন। শুক্রবার সকালে শ্বাসকষ্ট নিয়ে তিনি তাদের হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরের দিকে তিনি মারা যান।
“কিছুদিন ধরে তিনি লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন।”
তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কিনা জানার জন্য নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজের ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. মাহফুজার রহমান।
সদর থানার ওসি খান মো. শাহারিয়া বলেন, ওই বক্তির সংস্পর্শে আসা পরিবারের লোকজনদের হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।