ওই ব্যক্তির বাড়ি ভোমরা ইউনিয়নের চৌবাড়িয়ায়।মঙ্গলবার রাত ১টার দিকে বাড়িতেই মারা যান তিনি।
ভোমরা ইউপি চেয়ারম্যান ইসরাইল গাজী বলেন, “গত ৪/৫ আগে ওই ব্যক্তি চট্টগ্রাম থেকে নিজ বাড়ি আসেন। তার কাশি ও পাতলা পায়খানায় ছিল। মঙ্গলবার গভীর রাতে মারা যান তিনি।”
ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান বলেন, “ওই ব্যক্তি চট্টগ্রামের একটি ভাটায় কাজ করতেন। গত ২৬ এপ্রিল তিনিসহ পাঁচজন বাড়িত ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর তাকে কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হলেও তা মানতেন না। নিজের ইচ্ছামত চলাফেরা করতেন। পরে তার গলাব্যাথা, জ্বর ও পাতলা পায়খানাসহ করোনাভাইরাসের বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিলে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে যান তিনি। এরপর মঙ্গলবার রাত একটার দিকে তিনি বাড়িতেই মারা যান।”
তবে ওই ব্যক্তির ছেলের দাবি, তার বাবা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আর সর্দি-কাশি তার দীর্ঘদিনের রোগ।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মুখপাত্র ডা. জয়ন্ত সরকার বলেন, ইতোমধ্যে সাতক্ষীরা স্বাস্থ্যবিভাগ ওই ব্যক্তির স্ত্রী ও সন্তানের নমুনা সংগ্রহ করেছে এবং বাড়িটি অবরুদ্ধ করে সেখানে লাল পতাকা টানিয়ে দেওয়া হয়েছে।