সেতুটি জরাজীর্ণ হওয়ায় এর পাশেই একটি নতুন ব্রিজের নির্মাণ শুরু হলেও দীর্ঘদিন ধরেই তার কাজ বন্ধ রয়েছে।
রোববার দুপুরে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় ডাক্তার দেখাতে গিয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
মৃতেরবাড়ি চরফ্যাসনের আমিনাবাদ ইউনিয়নের হালিমাবাদ গ্রামে।
চরফ্যাসন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভন বসাক জানান, ওই নারীর সর্দি. জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে রোববার সকালে চরফ্যাসন শহরে ডা. হাসান মাহামুদের কাছে যান।
“চিকিৎসক তাকে কয়েকটি পরীক্ষা দিলে তা করিয়ে ফেরার পথেই তিনি মারা যান।”
তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, মারা যাওয়া ওই নারীর স্বামী কিছুদিন আগে চট্টগ্রাম থেকে বাড়ি ফেরেন। তারপরই ওই বাড়ি লকডাউন করা হয়।
ভোলার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম সিদ্দিক জানিয়েছেন, করোনাভাইরাস শনাক্ত না হলেও মারা যাওয়া ওই নারীকে এ রোগীদের মতই দাফন করা হবে।