অন্য তিনজন হলেন ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, ভারতফেরত এক ব্যক্তি ও সীমান্তবর্তী গ্রামের এক বাসিন্দা।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ইউসুফ আলী জানান, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরিতে কোভিড-১৯ পরীক্ষায় এই চারজনের পজিটিভ আসে। শনিবার দুপুরে তারা এই প্রতিবেদন পেয়েছেন।
তাদের মধ্যে তিনজনকে হাসপাতালের আইসোলেসন ওয়ার্ডে আর একজনকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইউসুফ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নতুন চারজনের মধ্যে একজন হলেন এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট। আরেকজন সম্প্রতি ভারত থেকে এসে এই হাসপাতালের আইসোলেসন ওয়ার্ডে রয়েছেন। আরেককজন বাড়ি সীমান্তবর্তী রুদ্রপুর গ্রামের বাসিন্দা। এছাড়া এই হাসপাতালের এক নারী চিকিৎসকের ছেলেও আক্রান্ত হয়েছে।
এর আগে এই নারী চিকিৎসকেরও কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। তাকে নিয়ে শার্শা উপজেলায় এখন পর্যন্ত মোট পাঁচজনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইউসুফ আলী।