লিখিত বক্তব্যে তিনি দাবি করেন, ষড়যন্ত্র করে পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানো হয়েছে।
সোমবার রাত ১০টার দিকে হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. কে এম মুস্তাফিজুর রহমান জানান, সিলেটের ল্যাবে এই শনাক্তদের মধ্যে আটজন পুরুষ ও দুইজন নারী রয়েছেন।
যাদের মধ্যে লাখাই ও বানিয়াচং উপজেলার তিনজন করে, আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় দুইজন এবং বাহুবল ও চুনারুঘাট উপজেলার একজন।
তবে তাদের দুইজন ধান কাটতে কুমিল্লা থেকে আসা ব্যক্তি। এছাড়া বাকি আটজন সম্প্রতি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর থেকে ফেরেন বলে জানান তিনি।
এদিকে, আক্রান্তরা হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন। এলাকায় সংক্রামণের ঝুঁকি থাকায় প্রতিটি এলাকা লকডাউন করে ২৪ ঘণ্টার জন্য পুলিশ মোতায়েন করা হবে বলেও জানান সিভিল সার্জন।
এর আগে ১১ এপ্রিল হবিগঞ্জে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়।