ময়লা-আবর্জনা সঠিক স্থানে ফেলা হচ্ছে কী-না, সেটা দেখার দায়িত্ব পৌরসভার। কিন্তু পৌরসভার কর্মীদেরই বাজারের ময়লা-আবর্জনা নদীতে ফেলতে দেখা গেছে।”
এছাড়া সতর্কতা হিসেবে হাসপাতালের বাকি পাঁচ চিকিৎসককেও হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আলমাছ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, “এ পর্যন্ত হাসপাতালে কর্মরত ছয়জন চিকিৎসক, একজন নার্স ও অন্যান্য ছয়জন স্বাস্থ্যকর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ অবস্থায় স্বাভাবিক কারণেই চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হয়েছে।”
এর আগে গত ১৪ এপ্রিল জেলার করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও অবরুদ্ধ ঘোষণা করা হয়।