এসব গাছ থেকে প্রায় কোটি টাকার পেঁপে উৎপাদন হত বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের।
৩০ বছর বয়সী এই নারীর বাড়ি উপজেলার বিশাকুড়ি গ্রামে। তিনি আক্রান্ত হওয়ার প্রতিবেদন শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন জেলার সিভিল সার্জন এসএম আবদুল্লাহ আল মুরাদ।
সিভিল সার্জন বলেন, গত ১১ এপ্রিল ওই নারী তার স্বামীর সঙ্গে ঢাকায় ডাক্তার দেখাতে যান। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে ডামুড্যা উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মীরা গিয়ে তার শরীরে করোনাভাইসের উপসর্গ দেখতে পান। নমুনা সংগ্রহ করে ১৫ এপ্রিল পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।
“প্রতিবেদনে তার করোনাভাইরাস পজেটিভ এসেছে। তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ডামুড্যা উপজেলায় এটাই প্রথম কোভিড-১৯ কেস।”
তাকে তার বাড়িতেই আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে তিনি জানান।