এর আগে নাগরপুরে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবসায়িক অংশীদারও আক্রান্ত হন। তারা দুইজনই ঢাকায় ফলের ব্যবসা করতেন।
বুধবরা সকালে ঢাকার আইইডিসিআর থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন জেলার সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান।
তিনি বলেন, নতুন আক্রান্ত দুইজনের বাড়ি ভুঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের জিগাতলা ও নাগরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নের পানান গ্রামে। গ্রাম দুটি অবরুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার সকাল পর্যন্ত এ নিয়ে এ জেলায় মোট ১০ জন আক্রান্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেল।
নতুন আক্রান্ত দুইজনকে টাঙ্গাইলের ট্রমা সেন্টারে কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য তৈরি করা হাসপাতালে রাখা হয়েছে বলে জানান সিভিল সার্জন।
নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, ১২ এপ্রিল প্রথম কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হওয়ার পর তার সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন তাদের নিয়ে মোট ৩০ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছিল। তাদের মধ্যে পালান গ্রামের এক ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর আগে এই ব্যক্তির ব্যবসায়িক অংশীদারও আক্রান্ত হন। তারা অংশীদারিতে ঢাকার বাদামতলীতে ফলের ব্যবসা করতেন। গত ৮ এপ্রিল জ্বর-ঠাণ্ডা উপসর্গ নিয়ে তারা নাগরপুর উপজেলায় তাদের বাড়িতে আসেন।