পুলিশ জানিয়েছে, জব্দ করা চিনির আনুমানিক মূল্য ১৫ লাখ ৩৪ হাজার টাকা।
আক্রান্ত ওই চিকিৎসক জেলার বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার।
মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে ওই চিকিৎসকের করোনাভাইরাস পরীক্ষার রিপোর্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ে আসে। এ নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা দশ জনে দাঁড়াল।
জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, “ওই চিকিৎসকের নমুনা সংগ্রহ করার পর তিনি ময়মনসিংহে চলে যান। তার রিপোর্টে করোনাভাইরাস পজেটিভ এসেছে। শ্বশুরবাড়ি আখাউড়া থেকে বিজয়নগরে গিয়ে ওই চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি কীভাবে আক্রান্ত হলেন সেটি বলা যাচ্ছে না।”
তিনি বলেন, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি এখন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন সেন্টার। আক্রান্ত ওই চিকিৎসক ময়মনসিংহে তার এক আত্মীয়ের বাসায় অবস্থান করছেন।
“তাকে আইসোলেশনে থাকতে বলা হয়েছে।”