একইসঙ্গে অ্যাম্বুলেন্স চালক আক্রান্ত হওয়ায় ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আংশিক অবরুদ্ধ করে চিকিৎসক ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ২৭ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে বলে শেরপুরের সিভিল সার্জন একেএম আনওয়ারুর রউফ জানান।
আক্রান্ত শিশুর বাড়িসহ সাতানী শ্রীবরদী এলাকার কয়েকটি বাড়িও অবরুদ্ধ করা হয়েছে বলেও জানান সিভিল সার্জন।
সিভিল সার্জন বলেন, করোনাভাইরাস সন্দেহে গত বুধবার ওই শিশু ও অ্যাম্বুলেন্স চালকের নমুনা নিয়ে তা পরীক্ষার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার রাতে ওই দুইজনের করোনাভাইরাস পজিটিভ রিপোর্ট আসে।
“এর আগে গত ৫ এপ্রিল আরও দুই নারীর করোনাভাইরাস রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এই নিয়ে শেরপুরে চারজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো।”
তিনি আরও জানান, জেলা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন করোনাভাইরাস আক্রান্ত দুই নারীর দ্বিতীয় দফায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ওই দুই নারীর নমুনাসহ পাচঁ উপজেলা থেকে সংগ্রহ করা আরও ১৪ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য শুক্রবার সকালে ময়মনসিংহ মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।