শেরপুরের সিভিল সার্জন একেএম আনওয়ারুর রউফ বৃহস্পতিবার রাতে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আক্রান্তদের মধ্যে ১০ বছরের শিশুর বাড়ি শ্রীবরদী উপজেলার সাতানী শ্রীবরদীতে এবং আরেকজনের (৩০) বাড়ি ঝিনাইগাতী উপজেলার নয়াগাঁও গ্রামে, যিনি ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্স চালক।
সিভিল সার্জন জানান, করোনাভাইরাস সন্দেহে বুধবার ওই শিশু ও অ্যাম্বুলেন্স ড্রইভারের নমুনা নিয়ে তা পরীক্ষার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে পাঠানো হয়।
“বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে ওই দুই জনের দেহে করোনাভাইরাস পজিটিভ বলে রিপোর্ট আসে।”
তিনি জানান, আক্রান্ত ওই দুইজনকে আইসোলেশনে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। পাশাপাশি ওই দুই স্থানের পুরো এলাকা অবরুদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন।
জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্টে বৃহস্পতিবার দুপুরে সদরের এই যুবকের এবং বুধবার রাতে ঝিনাইগাতীর এক বছর বয়সী শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
দেশে এ পর্যন্ত ৩৩০ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে সুস্থ হয়েছে ৩৩ জন এবং মারা গেছে ২১ জন।