বুধবার এ ঘটনার পর হামলাকারীরা বাড়ির সামনে দুই ঘণ্টার বেশি সময় অবস্থান করে আহত সোলাইমান সুমনের চিকিৎসায় বাধা দেয়।
পরে পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
মুক্তিযোদ্ধা ওয়াজি উল্লাহ জানান, সকাল ১১টার দিকে তিনি বাড়ির সামনে কাজ করছিলেন। এ সময় স্থানীয় খোরশেদ আলমের ছেলে শাকিল মাহমুদ তার খুব কাছে বোমা ফানিয়ে চলে যায়। ১৫-২০মিনিট পরে সহযোগীদের নিয়ে আবার ফিরে আসে। ততক্ষণে তার ছোট ছেলে সোলাইমান সুমনও ঘটনাস্থলে যায়।
“কথাবার্তার এক পর্যায়ে তারা সুমনের মাথায় কুপিয়ে জখম করে। সন্ত্রাসীরা ঘণ্টা দুয়েক বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থেকে ছেলেকে হাসপাতালে নিতে বাধা দেয়।”
এ ব্যাপারে বেগমগঞ্জ থানার ওসি হারুন-উর-রশিদ চৌধুরী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
“এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
তবে এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।