লকডাউন হওয়া ওই বাড়িগুলোর সদস্যদের কাছে খাবার পৌঁছে দেবে বলে প্রশাসন জানিয়েছে।
রোববার রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদিয়া সুমি জানান, সদরের সদ্যপুস্করিনি ইউনিয়ানের ধাপেরহাটের এই ব্যক্তির বাড়িসহ আশপাশের আটটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।
রোববার ভোরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখান থেকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে নেওয়া হয়। এখন সেখানেই তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন।
রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসরাত সাদিয়া সুমি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “যে আটটি বোড়ি লকডাউন করা হয়েচে সেই বাড়িগুলোর সদস্যদের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তাদের ঘরে দুইদিনের মতো খাবার মজুত আছে। তাই আমাদের পক্ষ থেকে আগামী কাল ওই আটটি বাড়িতেই খাবার পৌঁছে দেব।”
চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।