বৃহস্পতিবার গাবতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রওনক জাহান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “লকডাউন করা তিনটি বাড়িতেই খাবার পৌঁছে দিয়েছি।”
চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।
গত বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ১৩ বছরের ওই শিশু মারা যায়।
আইসোলেশন কেন্দ্র মোহাম্মাদ আলী হাসপাতালের আরএমও ডা. শফিক আমিন কাজল জানান, ওই শিশুর নমুনা সংগ্রহ করে বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া মঙ্গলবার আরো চারজনের নমুনা সংগ্রহ করে রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে।
“শুক্রবার ফলাফল পাওয়া যাবে।”
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালকে আইসোলেশন কেন্দ্র হিসেবে স্বাস্থ্য বিভাগের মহাপরিচালকের নির্দেশে ২৪ মার্চ প্রস্তুত করা হয়। ২৬ মার্চ থেকে সেখানে রোগী ভর্তির কথা থাকলেও একদিন আগেই দুজন রোগী আইসোলেশনে রাখা হয়।