মঙ্গলবার রাতে জ্বর-কাশির লক্ষণ থাকায় তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানিয়েছেন ভোলা সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী।
এ যুবকই এ জেলায় দ্বিতীয় সন্দেহভাজন রোগী। এর আগে গত ২৪ মার্চ জ্বর, সর্দি ও গলাব্যাথা নিয়ে ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশনে ভর্তি হওয়া যুবক আক্রান্ত নন বলে নমুনা পরীক্ষায় উঠে আসে গত শুক্রবার।
নতুন রোগী প্রসঙ্গে সিভিল সার্জন ডা. রতন কুমার ঢালী জানান, জ্বর, সর্দি ও কাশি নিয়ে ওই যুবক হাসপাতালে আসলে তাকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়।
“আমরা আগামী বুধবার তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে নমুনা ঢাকায় পাঠাব। পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে তার শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছে কি-না।”
তিনি আরো জানান, ভোলার সাত উপজেলায় এ পর্যন্ত ৪২৭ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৫৭ জন। আর বর্তমানে হোম কোয়ারেন্টিনের রয়েছেন ১৭০ জন।