ময়লা-আবর্জনা সঠিক স্থানে ফেলা হচ্ছে কী-না, সেটা দেখার দায়িত্ব পৌরসভার। কিন্তু পৌরসভার কর্মীদেরই বাজারের ময়লা-আবর্জনা নদীতে ফেলতে দেখা গেছে।”
সোমবার গভীর রাতে উপজেলার বড়াইগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
শহীদ মিনার ভাঙচুরের কথা জানিয়ে বড়াইগ্রামের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার পারভেজ বলেন, “বিদ্যালয় মাঠে একটি শহীদমি নার নির্মাণের কাজ চলছিল। শহীদ মিনারটির অধিকাংশ কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছিল।
“মঙ্গলবার সকালে এলাকাবাসী গিয়ে দেখে মিনারটি ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে কারা জড়িত তা বের করার জন্য বড়াইগ্রাম থানাকে বলা হয়েছে।”
বড়াইগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান শিক্ষক তোজাম্মেল হক জানান, তার ধারণা সোমবার রাতের কোনো এক সময় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা শহীদ মিনারটি ভাঙচুর করেছে।
“স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এ ঘটনা ঘটাতে পারে”
দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় শহীদ মিনার ভাঙার ঘটনা মাঝে মাঝে ঘটে থাকে।