“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
আইইডিসিআর থেকে যে পাওয়া রির্পোটের বরাতে সোমবার দুপুরে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “ওই ব্যক্তির নমুনার কোভিড-১৯ পরীক্ষায় রেজাল্ট নেগেটিভ এসেছে।”
ঢাকা থেকে ‘করোনাভাইরাসের উপসর্গ’ নিয়ে বগুড়ায় ফেরার পর পঞ্চাশ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি শনিবর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মারা যান। এরপর সেখানে ১০টি বাড়ি লক-ডাউন করে দেয় প্রশাসন।
তার বাড়ি বগুড়া জেলার কাহালু উপজেলার মুরইল ইউনিয়নের মুরইল দক্ষিণপাড়ায়।
তবে কি কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানাতে পারেননি সিভিল সার্জন।
করোনাভাইরাসের প্রকোপ বিশ্বে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ার পর বাংলাদেশেও সরকারি হিসাবে পাঁচজন মারা গেছেন।