২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
শুধু মুদি, ফল ও ওষুধের দোকানসহ জরুরি পণ্যের দোকন খোলা রয়েছে। বন্ধ রযেছে আদালতের কাজকর্ম। গণপরিবহনসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল সীমিত রয়েছে।
সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ থাকলেও স্পিডবোট ও ট্রলারে গাদাদাগি করে মানুষ পদ্মা পার হচ্ছে।
বেসামরিক প্রশানের সহায়তায় নামা সেনাবহিনীসহ পুলিশ সদস্যদের বুধবারও টহল দিতে দেখা গেছে।
জাজিরা থানার ওসি আজাহারুল ইসলাম বলেন, “যেসব নৌযান মাওয়া থেকে মাঝির ঘাট আসে তাদের বন্ধ করতে বলা হয়েছে। আর ট্রলারের কোনো ঘাট নেই, তাই তাদের নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।”
শরীয়তপুরের মঙ্গলমাঝি ঘাট ইজারাদার মোকলেজ মাদবর বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সব বন্ধ থাকলেও মাঝিরঝাট থেকে ২/১টি করে স্পিডবোট যাচ্ছে। আরা মাওযা ঘাট থেকে ট্রলারে করে পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে মাঝিরঘাট ও কাঠাল বাড়ী ঘাটে যাচ্ছে।