গত এক সপ্তাহে টেকনাফে ১৫ জন আর এক বছরে শতাধিক মানুষ অপহরণের শিকার হয়েছেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার ওই কোয়ারেন্টিনের ঘোষণা দেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার বলেন,“আমরা ওই ১১টি বাড়িকে লকডাউন বলছি না। এসব বাড়ির সব সদস্যের হোম কয়ারেন্টিনের বিষয়টি নিশ্চিত করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
এলাকাবাসী জানায়, ওই গ্রামের ৩৫ বছর বয়সের এক যুবক ঢাকায় চাকরি করতেন। সম্প্রতি সেখান থেকে বাড়িতে এসে সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হন।
মঙ্গলবার দুপুর থেকে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে বিকাল ৪টার দিকে তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর এলাকায় করোনাভাইরাসের শঙ্কা ছড়িয়ে পড়ে।
এমন শঙ্কায় সন্ধ্যায় উপজেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার এলাকায় এসে বিস্তারিত শোনার পর ১১টি বাড়ির সব সদস্যকে হোম কোয়রেন্টিনের নির্দেশ দেন জানায় এলাকাবাসী।