সোমবার জেলা প্রশাসক অতুল সরকার স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঘোষণায় বলা হয়, শপিং মল, রেস্টুরেন্ট, বাণিজ্য কেন্দ্র, ভ্রাম্যমাণ ফাস্টফুডের দোকান, আবাসিক হোটেল, পশুর হাট, বিনোদন কেন্দ্র, পার্ক, মেলা, সামাজিক অনুষ্ঠান, ধর্মীয় সমাবেশ, রাস্তার পাশের খাবার ও চা দোকানে আড্ডা বন্ধ থাকবে।
তবে খাদ্য সামগ্রী, ওষুধ, মাছ-মাংসের দোকানসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকানপাট, কাঁচা বাজার, সাধারণ খাবারের হোটেল, চিকিৎসাসহ জরুরি সেবা প্রতিষ্ঠান যথারীতি খোলা থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জরুরি পণ্য কেনাকাটার সময় কমপক্ষে এক মিটার নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
“খাদ্যদ্রব্যের পাইকারি বাজার বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অনুমতি সাপেক্ষে খোলা থাকবে।”
বিজ্ঞপ্তিতে বিদেশ ফেরতদের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিনের বিষয়টি আবার স্মরণ করিয়ে বলা হয়, কারো শরীরে করোনাভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্র, থানা বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
নির্দেশনা অমান্য করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
সোমবার দুপুর পর্যন্ত ফরিদপুর জেলায় এক হাজার ৪৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।