সোমবার প্রত্যাহার করে ওসি আতাউর রহমানকে পুলিশের খুলনা রেঞ্জ কার্যালয়ে এবং অপর চারজনকে যশোর পুলিশ লাইন্সে সংযুক্তের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সালাহউদ্দিন শিকদারকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করাও হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
যশোর পুলিশের মুখপাত্র ডিএসবির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, মামলার আলামত যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করায় তাদের ক্লোজ করা হয়েছে।
ওই মামলার আলামত সাড়ে ৪শ’ বোতল ফেনসিডিল পরিবর্তন করে সেখানে নকল ফেনসিডিল রেখে দেওয়া হয়। পরে নকল ফেনসিডিল আলামত হিসেবে আদালতে পাঠানো হয়। তবে ঘটনাটি জানাজানির পর সংশ্লিষ্ট এক কনস্টেবল জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনা স্বীকার করেন বলে জানানো হয়েছে।
গত ৫ মার্চ রাতে শার্শা থানার ওসি আতাউর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল উপজেলার কামারবাড়ি মোড়ে অভিযান চালিয়ে একটি কাভার্ডভ্যান থেকে সাড়ে ৪শ’ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে। এ সময় আটক করা হয় কাভার্ডভ্যান চালক রুহুল আমিনকে (৩৫)। এ ঘটনায় শার্শা থানায় একটি মামলা করা হয়।