অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ওই কিশোরীর চার মাস আগে বিয়ে হয়। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাতে সে তার নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়েছিল বলে পুলিশ জানায়।
ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবুল বাশার জানান, শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দাদপুর গ্রামের কলাক্ষেত থেকে ১৬ বছর বয়সী কেয়া খাতুনের লাশ তারা উদ্ধার করেন।
কেয়া কারীগঞ্জের ত্রিলোচনপুর গ্রামের আব্দুস সামাদের মেয়ে এবং বালিয়াডাঙ্গা দাখিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, উপজেলার নরেন্দ্রপুর গ্রামের মনছুর মালিথার ছেলে সাবজেল হোসেনের সঙ্গে কেয়ার বিয়ে হয় পারিবারিক ভাবে। বিয়ের অনুষ্ঠান না হওয়ায় সে বাবার বাড়িতেই থাকছিল।
“গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত ৮ টার দিকে কেয়া বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। এরপর থেকে তার আর কোনো কোঁজ মিলছিল না। দুপুরে এলাকাবাসী কলাক্ষেতে কেয়ার অর্ধগলিত লাশ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে। ”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।