আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ও লালন একাডেমি আয়োজনে এ উৎসব চলবে মঙ্গলবার পর্যন্ত।
ফকির লালন শাহ- এর ‘মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি’-পঙক্তিকে প্রতিপাদ্য করে রোববার রাতে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ।
লালন একাডেমির সভাপতি কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক আসলাম হোসেন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ত্ব করেন।
কুষ্টিয়ার বাউল সাধক ফরিক নহের শাহ বলেন,“ শাহ সুফী ফকির লালন সাঁইজি সারা বিশ্বের মানুষের আত্মার মুক্তির পথ দেখিয়ে দিয়েছেন। বাংলা ভাষায় বিভিন্ন পদ পদাবলীর মাধ্যমে যে নির্দেশনা দিয়েছেন তার মূল বিষয়টাই হলো নিজকে চেনো।”
ফকির লালন শাহ তার জীবদ্দশায় ছেঁউড়িয়ার এই আখড়াবাড়িতে প্রতি বছর চৈত্রের দোল পূর্ণিমার রাতে বাউলদের নিয়ে সাধুসঙ্গ উৎসব করতেন। ১২৯৭ বঙ্গাব্দের পহেলা কার্তিক তার মৃত্যুর পরও এ উৎসব চালিয়ে আসছে তার অনুসারীরা।