২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
মঙ্গলবার রাউতড়া স্কুল মাঠ সংলগ্ন মহাসড়কে স্থানীয়রা মৃত উটপাখিটি দেখে প্রশাসনকে খবর দেয়। পরে বন বিভাগের লোকজন সেটি উদ্ধার করে মাগুরা সদরে নিয়ে আসেন।
স্থানীয় যুবক লিন্টু মিয়া বলেন, সোমবার রাত ১০টার দিকে রাউতড়া স্কুলের নৈশ প্রহরী জাকির হোসেন ফোন দিয়ে রাস্তায় একটি পিকআপ অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিল বলে জানান। ওই স্থানেই সকালে আমি মৃত উটপাখি দেখেছি।”
আলমখালী বাজার এলাকার সোহেল আহম্মদ বলেন, মৃত উটপাখির পা শক্ত করে বাই সাইকেলের টিউব দিয়ে বাঁধা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে এটি পাচারের উদ্দেশ্য বিক্রি হয়। পথে মারা গেলে পাচারকারীরা মহাসড়কে ফেলে গেছে।
মাগুরা সামাজিক বনায়ন বিভাগের কর্মকর্তা এস এম আবুল বাসার বলেন, খুলনা বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পরামর্শে উট পাখিটি মাগুরায় মাটি চাপা দেওয়া হয়েছে।