রোববার রাতে শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে সুমন ও প্রশান্তকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নন্দীগ্রাম থানার ওসি শওকত কবীর জানান।
ওসি শওকত বলেন, রোববার রাত ৯টার দিকে পুলিশ কনস্টেবল আব্দুল মতিন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দায়িত্ব পাললন করছিলেন।
“এ সময় উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল মহন্ত মাতাল অবস্থায় তার সহযোগীদের নিয়ে কনস্টেবল মতিনকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।”
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে মতিনকে উদ্ধার করে বলে ওসি জানান।
“এ সময় দুলাল মহন্ত পালিয়ে গেলেও পুলিশ সুমন ও প্রশান্তকে গ্রেপ্তার করে।”
এ ঘটনায় ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল মহন্তসহ ছয়জনের নামে কনস্টেবল আব্দুল মতিন বাদী হয়ে মামলা করেছেন বলে জানান ওসি।
জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু বলেন, “বছর খানেক আগে গাঁজাসহ গ্রেপ্তার হওয়ার পর দুলালকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। সে এখন যুবলীগের কেউ না।”