র্যাব জানায়, হাত বোমা তিনটি নিষ্ক্রিয় করতে রাজশাহী থেকে বোম্ব ডিসপোজাল টিম আনা হচ্ছে।
নাভারন হাইওয়ে পুলিশের ওসি জহির উদ্দিন জানান, বুধবার সন্ধ্যায় শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাহাঙ্গীর আলম (৬১) নামে এই ব্যক্তি মারা যান।
জাহাঙ্গীর বেনাপোলের সাদিপুর গ্রামের পাঞ্জাব আলীর ছেলে। তিনি গরু কেনাবেচা করতেন। নাভারন থেকে তিনি ওই বাসে করে সাতক্ষীরায় গরু কিনতে যাচ্ছিলেন।
বুধবার সকাল ৮টার দিকে শার্শার হাড়িখালি এলাকায় নাভারন-সাতক্ষীরা মহাসড়কে দুটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। তাদের মধ্যে একটি বাস যশোর থেকে সাতক্ষীরা যাচ্ছিল। এই বাসের চালক দবির উদ্দিন (৫৫) ঘটনাস্থলে নিহত হন। আহত হন একই বাসের ২০ যাত্রী। জাহাঙ্গীর ছিলেন তাদেরই একজন।
অন্য বাসটিতে করে সাতক্ষীরা কলারোয়ার বুঝতলা বিবিআরএনএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা রাজবাড়ী পিকনিকে যাচ্ছিলেন। এ বাসের কেউ হতাহত হয়নি।