জমা দেওয়ার শেষ দিন মঙ্গলবার নির্বাচন কার্যালয়ে রিটার্নিং কর্মকতার কাছে তারা মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
এরা হলেন আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট আমিরুল আলম মিলন, বিএনপির কাজী খায়রুজ্জামান শিপন এবং জাতীয় পার্টির (এরশাদ) সাজন কুমার মিস্ত্রী।
গত চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়াই হয়েছে জামায়াতের প্রার্থীর। হারজিত হয়েছে অল্প ভোটের ব্যবধানে।
তবে এবার জামায়তে ইসলামীর কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ১ মার্চ প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে।
১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিপরিষদ সদস্য শেখ আব্দুল আজিজ জামায়াতের মুফতি আব্দুস সাত্তার আকনের কাছে পরাজিত হন।
১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা ডা. মোজাম্মেল হোসেন পরাজিত করেন মুফতি আব্দুস সাত্তার আকনকে।
২০০১ সালে জামায়াতের মুফতি আব্দুস সাত্তার আকন আসনটি পুনরুদ্ধার করেন।
এরপর ২০০৯ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা ডা. মোজাম্মেল হোসেন জামায়াত ইসলামী প্রার্থীকে পরাজিত করে ফের আসন পুনরুদ্ধার করেন।
গত ১০ জানুয়ারি এই আসনের সংসদ সদস্য ডা. মোজাম্মেল হোসেনের মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। গত ৬ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৯ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) ছিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। আগামী ২১ মার্চ এই আসনের উপ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।