“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
এছাড়া একজনকে যাবজ্জীবন দিয়েছে একই আদালত।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আনোয়ারুল হক মঙ্গলবার নয় বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির আদেশ পাওয়া আসামিরা হলেন উপজেলার মির্জাপুর খয়েরবাড়ি গ্রামের মোসলেম উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান ও মামুনুর রশিদ। সবার বয়স ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে।
আর যাবজ্জীবন পাওয়া সোহেল রানাও ওই গ্রামের বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় সব আসামি আদালতের কাঠগড়ায় ছিলেন।
ওয়াকিল তার এলাকায় গৃহশিক্ষকতা করে জীবিকা চালাতেন। হত্যাকাণ্ডের পর তার স্ত্রী বিলকিস বেগম বিরামপুর থানায় ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করে।
তদন্ত শেষে পুলিশ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় আদালতে। অন্য এক আসামি পুলিশের তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই মারা যান। এছাড়া এক আসামি খালাস পেয়েছেন।
এপিপি আজিজুর বলেন, সাক্ষ-প্রমাণ শেষে আদালত চার আসামিকে দোষী সাব্যস্ত করে এই সাজা দিয়েছে।