গত দুই সপ্তাহে কুকুরের কামড়ে অন্তত ১৮৭ জন আহত হয়েছেন। কিছু কুকুর কামড় দিয়ে মাংস ছিঁড়ে নিচ্ছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
দিনাজপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক সোহেল পারভেজ রানা বলেন, গত দুই সপ্তাহে তারা কুকুরের কামড়ে আহত ১৮৭ জনকে জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধক ভ্যাকসিন দিয়েছেন।
কিছু কুকুর কামড় দিয়ে মাংস ছিঁড়ে নিচ্ছে বলে জানান তিনি।
চিকিৎসক সোহেল বলেন, “কুকুরের আক্রমণের সংখ্যা যেমন উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে, তেমনি আক্রমণের ধরনও মারাত্মক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কুকুর কামড় দিয়ে মাংস ছিঁড়ে নিচ্ছে।”
এদিকে কুকুর নিধনে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় কর্তৃপক্ষ কুকুরের সংখ্যা কমাতে পারছে না।
কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধির পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করেছেন পৌরসভার সাবেক মেয়র সফিকুল হক।
তিনি বলেন, আইন রয়েছে কুকুর নিধন করা যাবে না। কিন্তু কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধি রোধ এবং কুকুরের এমন বেপরোয়া আক্রমণ এখনই থামাতে না পারলে অবস্থা ভয়াবহ হতে পারে।