বুধবার বিকালে ২০ বছর বয়সী এই যুবককে হাসপাতালে আনা হয় বলে হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. নারায়ণ চন্দ্র রায় জানান।
তাদের বাড়ি দিনাজপুরের ফুলবাড়ি উপজেলায়।
এ নিয়ে চীন থেকে আসা তিন শিক্ষার্থী রংপুর মেডিকেলে এল। তবে আগে আসা দুজনের শরীরে করোনাভাইরাসের লক্ষণ মেলেনি।
নারায়ণ চন্দ্র রায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তিন দিন আগে এই ছাত্র চীন থেকে দেশে ফিরে বাড়ি আসেন।
করোনার রোগীদের চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্য মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র বলেন, ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর রক্ত লালাসহ আরও কিছু শরীরের অংশ বিশেষ পরীক্ষার জন্য ঢাকার আইইডিসিআর-এ পাঠানো হবে।
এর আগে গত শনিবার নীলফামারীর এক যুবককে এই হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। চীন থেকে ফিরেছেন বলে করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে তাকে ভর্তি করা হয়। কিন্তু তার শরীরে করোনাভাইরাসের লক্ষণ পাওয়া যায়নি বলে আইইডিসিআর জানিয়েছে।
এর একদিন পর রোববার চীন থেকে আসেন লালমনিরহাটের এক ছাত্র।
কালীগঞ্জ উপজেলার চলবালা ইউনিয়নের মদনপুর গ্রামের ৩০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি রোববার সকালে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে চীন থেকে বাংলাদেশে আসেন।
শ্বাসকষ্ট ও বমি হওয়ায় তাকে রাত সাড়ে ১০টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। তবে তার শরীরে করোনাভাইরাসের কোনো লক্ষণ নেই বলে পরে আইইডিসিআর জানিয়েছে।
আরও খবর