শুক্রবার আদালত ডাকাত সর্দারকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ডাকাত সর্দার শিপন শিকদার একাধিক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। সাত বছর জেল খেটে জামিনে এসে পলাতক ছিলেন বলে তজুমদ্দিন থানার ওসি এসএম জিয়াউল হক জানিয়েছেন।
এছাড়া জেলেদের ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় রামগতি থানা পুলিশ আরো ছয় ডাকাতকে আটক করে বলে জানান তিনি।
তারা হলেন- দৌলতখানের চরখলিফার সাদেকের ছেলে কালাম (৩২), ফুলকাচিয়ার কাঞ্চন বেপারীর ছেলে খোরশেদ (৩০), বোরহানউদ্দিনের হাসাননগরের মঞ্জুর পাটওয়ারীর ছেলে জিসান (২৮), হাতিয়া জাহাজমারার তজল কবিরাজের ছেলে আশ্রাফ বেলাল (৩৫), নোয়াখালী চরজব্বারের আলী হোসেনের ছেলে মাহফুজ (৪৫), এবং কমলনগরের চরমাজিদার আ. জলিলের ছেলে কামাল মাঝী (৪৫)।
এদের ব্যাপারে রামগতি থানার পুলিশ ব্যবস্থা নেবে বলে জানান তিনি।
তজুমদ্দিন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এনায়েত হোসেন জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে তজুমদ্দিনের মেঘনায় জেলে ট্রলারে একদল ডাকাত হামলা চালায়। এ সময় জেলেরা একত্রিত হয়ে জলদস্যুদের ঘেরাও করে। এরপর তাদের সংঘর্ষ বাধে। এক পর্যায়ে জেলেরা দস্যু সর্দার শিপন শিকদারকে আটক করে পিটুনি দেয় তারা।
পরে সংবাদ পেয়ে চরজহিরউদ্দিন পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ এসআই বাবুল হোসেন শিপন শিকদারকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।