মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস নিজ কার্যালয়ে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের কাছে এসব পুরাকীর্তি হস্তান্তর করেন।
জেলা প্রশাসক জানান, হস্তান্তর করা পুরাকীর্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে- শেরশাহ’র আমলের দুটি তলোয়ার, ব্রিটিশ আমলের চার ফুট উচ্চতার একটি সীমানা পিলার, পাল আমলে কষ্টি পাথরে তৈরি একটি মূর্তি ও সাড়ে ৬২ কেজি ওজনের শিব বিগ্রহের ভাঙা দুটি অংশ।
বিকালেই এসব প্রত্নতাত্ত্বিক সামগ্রী কুমিল্লার ময়নামতি জাদুঘরে নিয়ে যাওয়া হয়।
জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে পুরাকীর্তিগুলো বুঝে নেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আঞ্চলিক পরিচালক মো. আতাউর রহমান, কুমিল্লার ময়নামতি জাদুঘরের কাস্টডিয়ান মো. হাফিজুর রহমান ও প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত গবেষণা সহকারী মো. ওমর ফারুক।
নোয়াখালী অঞ্চলের পুরাকীর্তিগুলো সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য এখানে একটি জাদুঘরের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন তিনি।