দোহার থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী কবির উদ্দিন শাহ বাদী হয়ে আমিনুলসহ অজ্ঞাত পরিচয় আরও ৪/৫ জনকে আসামি করে রোববার রাতে মামলাটি দায়ের করেন।
এর আগে একই দিন বিকাল ৪টার দিকে কবিরকে মারধরের এ ঘটনা ঘটে বলে তিনি মামলায় উল্লেখ করেছেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়, “রোববার বিকালে উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণ কাজ নিয়ে কবিরের সঙ্গে আমিনুলের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে আমিনুল ও তার ৩-৪ জন অনুসারী ওই কার্যালয়ের দরজা বন্ধ করে কবিরকে আটকে রেখে গালিগালাজ এবং পিটিয়ে আহত করে।”
এ সময় কবিরের চশমা, কক্ষে থাকা একটি টেবিলের গ্লাসসহ কিছু জিনিসপত্র ভেঙে ফেলা হয় বলেও মামলায় বলা হয়।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বলেন, “কার্তিকপুর স্কুলের কাজ নিয়ে উপজেলা প্রকৌশলী কবির আমার কাছে ঘুষ দাবি করেন। এক পর্যায়ে ছাত্রলীগ নিয়েও তিনি কটুক্তি করেন। এ নিয়ে তার সঙ্গে আমার বাকবিতনণ্ডা হয়েছে কিন্তু পেটানোর কোনো ঘটনা ঘটেনি।”
ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েন ওসি সাজ্জাদ হোসেন।