এই নিয়ে বর্তমানে মোট ২৭৪ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে বিজিবি নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের হেফাজতে অবস্থান করছেন।
জেলার চরভদ্রাসন উপজেলার হরিরামপুর উচ্চবিদ্যালয়ের এই পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের ফি ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. লুৎফর রহমান বলেন, “আইসিটি শিক্ষক সোহেল রানার কাছে টাকা দিয়েছিলেন ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য।
“কিন্তু সোহেল রানা ব্যাংকে টাকা জমা না দিয়ে জমা দেওয়ার ভুয়া রশিদ এনে দেন। তা আমার কাছে সংরক্ষিত আছে।”
এখন টাকা জমা দিয়ে প্রবেশপত্র আনার চেষ্টা করছেন বলে জানান প্রধান শিক্ষক।
তবে সোহেল রানা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন, “আমি সময়মত টাকা জমা দিয়েছি। শনিবার সব প্রমাণ দেখাতে পারব।”
এ বিষয়ে অভিযোগ পাওয়ার পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রবেশপত্র আনার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেসমিন সুলতানা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আর তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।