রোববার পাবনা মুখ্য বিচারিক হাকিম আবু সালেহ্ মো. সালাহ্উদ্দিন খাঁ এই আদেশ দেন।
বাদীর আইনজীবী কাজী সাজ্জাদ ইকবাল লিটন মামলার বরাত দিয়ে জানান, কলেজটির বেশকিছু পুরোনো গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগে অধ্যক্ষ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে একই কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. আবদুল মান্নান আদালতে মামলা করেছিলেন।
লিটন বলেন, ওই মামলার তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করতে চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেয় আদালত। তৎকালীন ইউএনও সরকার অসীম কুমার তদন্ত করে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
আইনজীবী লিটন জানান, প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে আসমির বিরুদ্ধে সমন জারির আদেশ দেয়। কিন্তু সমনের নির্ধারিত তারিখে হাজির না হওয়ায় অধ্যক্ষ মিজানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
লিটন জানান, এর মধ্যে গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর মিজান উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন নেন।
“শনিবার উচ্চ আদালতের জামিনের মেয়াদ শেষ হলে রোববার তিনি পাবনা মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত মিজানের আবেদন নাকচ করে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেয়।”