সোমবার সন্ধ্যায় শাহমখদুম থানার নওদাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নিহতরা হলেন শাহমুখদুম থানাধীন ভুগরুইলের শহিদুল ইসলামের ছেলে আমিরুল ইসলাম (২২) ও একই থানা এলাকার বশিরাবাদ দাওয়াতুল ইসলাম আলিম মাদ্রাসার শিক্ষক আলমগীর হোসেন (৫০)।
আহতরা হলেন পবা উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামের রজব আলীর স্ত্রী রওশন আরা বেগম (৪৫), চন্দ্রিমা থানার খড়খড়ির ইদ্রিস আলীর ছেলে আরিফুল ইসলাম (২০), কুখন্ডির আব্বাস আলীর ছেলে আবির হোসেন রাজা (২৪) ও পোড়াপুকুরের কলিম উদ্দিনের মেয়ে কানিজ ফাতেমা কেয়া (২৬)।
তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শাহমুখদুম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ বলেন, নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল কর্নারে পূর্ব দিক থেকে আসা নওগাঁ প্রাইম হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে পশ্চিম দিক থেকে আসা একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে ছয়জন গুরুতর আহত হন।
“তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে সোয়া ৬টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুইজনকে মৃত ঘোষণা করেন।”
হতাহত সবাই অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন বলে এই পরিদর্শক জানান।
তিনি আরও বলেন, লাশ পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেন্সিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের কার্যক্রম শেষ হলে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
অ্যাম্বুলেন্স ও অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নেওয়া হয়েছে।