সোমবার ভারতের চ্যাংরাবান্ধা কাস্টমস্ কর্তৃপক্ষ তাকে গ্রেপ্তার করেছে বলে বুড়িমারী ইমিগ্রেশন ইনচার্জ খন্দকার মাহমুদ জানান।
গ্রেপ্তার মনির হোসেন (৪০) পাবনার ফরিদপুর উপজেলার গোপালনগর গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে। তিনি ভারতের ভিসা নিয়ে ইমিগ্রেপশন পার হয়েছেন।
এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রকাশিত ‘উত্তরবঙ্গ সংবাদে’ প্রকাশিত হয়েছে।
বুড়িমারী ইমিগ্রেশন ইনচার্জ খন্দকার মাহমুদ বলেন, “ভারতীয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে ঘটনা জেনেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।”
খন্দকার মাহমুদ বলেন, সোমবার ঢাকা থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দরে এসে সকাল সাড়ে ১০টার পর বিএফ-০৭৭০৭০১ নম্বরের বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী যাত্রী মনির হোসেন বুড়িমারী ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট হয়ে ভারতের চ্যাংরাবান্ধা শুল্ক স্টেশনে প্রবেশ করেন।
“তাকে দেখে ভারতীয় শুল্ক কর্মকর্তাদের সন্দেহ হলে তার শরীর তল্লাশি করে কোটি টাকা মুল্যের প্রায় দুই কেজি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়।”
বুড়িমারী স্থলবন্দরের সহকারী কমিশনার সোমেন চাকমা বলেন, “বিষয়টি আমি ভারতের চ্যাংরাবান্ধা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জেনেছি। ধারণা করা হচ্ছে সোনাগুলো ওই যাত্রীর সংগে যায়নি। সোনাগুলো ওই যাত্রী বহন করে নিয়ে যেতে পারবে না।”
তার ভাষ্য, বিজিবিসহ তারা যাত্রীদের ব্যাগ ব্যাপকভাবে তল্লাশি করেন। করে থাকি। ট্রাকের ড্রাইভার বা দুইপাড়ের আত্বীয়-স্বজন যখন একসাথে খাবার আদান প্রদান বা কথা বলে তখন হয়ত ব্যাগটি পাচার হয়ে থাকতে পারে।
এর সংগে ভারতীয় কেউ জড়িত থাকতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।