গত শুক্রবার ও শনিবার বৃষ্টির পর ঘন কুয়াশার সঙ্গে যোগ হয়েছে কনকনে ঠাণ্ডা হাওয়া।
বৃষ্টিতে ক্ষতির মুখে পড়েছে আলু, সরিষা, মরিচসহ নানা সবজির ক্ষেত।
হাসপাতালগুলোতে ঠাণ্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি কষ্টে রয়েছে শিশু ও বয়স্করা। হাড়কাঁপানো শীতেও জীবিকার তাগিদে কর্মজীবীদের কাজের পানে ছুটতে হচ্ছে।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, গত দুদিনের বৃষ্টিতে ক্ষতির মুখে পড়েছে জেলার ২৬ হাজার হেক্টর জমির আলু, ৩১ হাজার হেক্টর জমির সরিষা, ইরি বোরো বীজতলা ও মরিচসহ সবজির ক্ষেত।
বেসরকারি সংস্থা মানিবিক বাংলাদেশ সোসাইটির নওগাঁ জেলা সভাপতি নাহিদুজ্জামান রনি বলেন, শনিবার মানবিক বাংলাদেশ সোসাইটি শহর ও গ্রামের দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষের মধ্যে তিন শতাধিক কম্বল ও বিস্কুট বিতরণ করেছে।
এছাড়া রোববার নেসডো নামে একটি বেসরকারি সংস্থা ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ করেছে বলে জানান সংস্থার নির্বাহী পরিচালক শাহিনুর রহমান।
নওগাঁ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মুনির উদ্দিন আকন্দ বলেন, প্রতিদিন ১২ থেকে ১৫ জন শিশু ও বৃদ্ধ শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আসছে।