“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মঙ্গলবার দুপুরে খাবারের বিরতির সময় অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে বলে কেরাণীগঞ্জ থানার ওসি শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলে, আগুন লাগার খবর পেয়ে কেরাণীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট গিয়ে প্রায় ৩০ মিনিট চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় খাবারের বিরতি ছিল। কারখানায় কোনো শ্রমিক না থাকায় হাতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আগুন লাগার কারণ ও ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। পুলিশ ঘটনা তদন্ত করে দেখছে বলে তিনি জানান।