বিজিবি বলছে, তারা সীমান্ত পরিস্থিতি ‘কঠোরভাবে’ পর্যবেক্ষণে রেখেছে।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপাক রুহুল আমিন জানান, কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে গেলে দুর্ঘটনা এড়াতে মঙ্গলবার রাত সোয়া ১০টার দিকে পাটুরিয়ার সঙ্গে ফেরি পারাপার বন্ধ করে দেওয়া হয়।
কুয়াশা কমে এলে বুধবার সকাল ৯টার দিকে আবার ফেরি চলাচল শুরু হয়। কিন্তু ততক্ষণে দৌলতদিয়া ঘাটে সহস্রাধিক গাড়ির দীর্ঘ লাইন পড়ে যায়।
এখন ১২টি ফেরির মাধ্যমে যাত্রী আর যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে বলে জানান রুহুল আমিন।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে রাজধানীর সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে পদ্মা পারাপারের দুই গুরুত্বপূর্ণ পথ দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ও শিমুলিয়া-কাওড়াকান্দি। শীত মৌসুমে এসব নৌপথে ঘন কুয়াশার কারণে প্রায়ই পারাপার বিঘ্নিত হয়।