“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
রোববার কারখানায় অ্যামোনিয়া উৎপাদন হলেও ইউরিয়া সার উৎপাদনে যেতে আরও তিন দিন লাগবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর অ্যামোনিয়া প্লান্টের সিনথেসিস সেকশনের স্টার্টার হিটারের হাইড্রোজেন গ্যাস পাইপে অগ্নিকাণ্ডের পর অ্যামোনিয়া ও ইউরিয়া উৎপাদন বন্ধ হয় জামালপুরের তারাকান্দিতে অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানের।
দেশের বৃহত্তম এই কারখানায় প্রতিদিন এক হাজার ৭শ মেট্রিক টন দানাদার ইউরিয়া সার উৎপাদিত হয়। উৎপাদিত এসব সার উত্তরবঙ্গসহ দেশের ১৯টি জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে বলে তিনি জানান।
দীর্ঘ এক বছর পর কারখানাটি চালু হওয়ায় সার কারখানার শ্রমিক, কর্মচারী, ট্রাক মালিক-শ্রমিকসহ কারখানা সংশ্লিষ্টদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।