২০১৫ সালের ১১ অগাস্ট ওই নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বাড়ির পাশে খেতে ফেলে রাখা হয় বলে জানান এপিপি।
গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর থানার ওসি মির্জা এ কে আজাদ জানান, গত শনিবার বিকেলে গোপালগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিনা দাসের আদালতে হাজির ওই যুবক জবানবন্দি দেন। এরপর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার রিপন মিত্র (৪০) একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে মুকসুদপুরে কর্মরত ছিলেন।
কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর উপজেলার এসএসপি সার্কেল আনোয়ার হোসেন ভূইয়া জানান, গত ২ ডিসেম্বর রিপনের ফেইসবুক আইডি থেকে দেওয়া একটি পোস্ট দেওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে মুকসুদপুরে শুক্রবার তাকে গ্রেপ্তারের দাবিতে ‘তাওহিদি জনতা’ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে।
সমাবেশের পর এ ঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে রিপনকে আসামি করে মুকসুদপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন মুকসুদপুর উপজেলার টেংরাখোলা গ্রামের মো. সুমন মিয়া।