তবে প্রধান সহকারী মিজানুর রহমান দাবি করেছেন, তাকে ফাঁসানো হয়েছে।
তিনি খুলনায় থাকার সময় এই টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ। পরে তাকে মাগুরায় বদলি করা হয়েছে। এখন তিনি মাগুরায় দায়িত্ব পালন করছেন।
খুলনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “মিজানুর রহমান আত্মসাৎ করা ২৪ লাখ টাকার মধ্যে আট লাখ টাকা গত ১৮ নভেম্বর ফেরত দিয়েছেন। বাকি টাকার জন্য তাকে দুই মাস সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।”
এছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগের অডিট প্রতিবেদনের সুপারিশে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে বলে তিনি জানান।
দরপত্রের শিডিউল বিক্রি ও খেয়াঘাট ইজারার তহবিল থেকে মিজানুর রহমান এই টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ।
তবে মিজানুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। এ জন্য বিনা কারণে আমাকে মাগুরায় বদলি করা হয়।
“টাকা উত্তোলন করতে সাত থেকে আটজনের স্বাক্ষর লাগে। আমার ওপরের পদে আরও কয়েকজন কর্মকর্তা থাকতে আমি একা অভিযুক্ত হলাম কিভাবে?”
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ বলেন, “দুর্নীতি করে কেউ রেহাই পাবে না। ইতোমধ্যে আট লাখ টাকা ফেরত নেওয়া হয়েছে। বাকি টাকাও নেওয়া হবে।”