বৃহস্পতিবার সাভার পৌরসভার নামাগেন্ডার আবাসিক এলাকা ও কৃষিজমিতে অবৈধভাবে গড়ে উঠা এসব ইটভাটা মালিককে ২৩ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়।
এর আগে মঙ্গলবার ‘সাভারে জনবসতিতে অবৈধ ইটভাটা’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে।
ইটভাটার চুল্লির আগুন ফায়ার সর্ভিসের সহায়তায় পানির দিয়ে নিভিয়ে পরে এসকেভেটর দিয়ে ভেঙ্গে ফেলা হয়।
এ সময় ইটভাটাগুলোকে ২৩ লাখ টাকা জরিমানা এবং পরবর্তীতে স্বাভাবিক কার্যক্রম যাতে পরিচালিত করতে না পারে এজন্য সেগুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তরের মনিটরিং টিম নিয়মিত ভাটাগুলো পরিদর্শন করবে এবং পর্যবেক্ষণে রাখবে বলেও জানান তিনি।
অভিযানে টিবিসি ব্রিকসকে পাঁচ লাখ টাকা, কর্ণফুলী ব্রিকসকে পাঁচ লাখ টাকা, মেসার্স চাঁন মিয়া ব্রিকসকে তিন লাখ টাকা, মেসার্স মধুমতি সুপার ব্রিকসকে পাঁচ লাখ টাকা ও মেসার্স মাসুম সুপার ব্রিকসকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
কর্ণফুলী ব্রিকসের ব্যবস্থাপক মজিবুর রহমান বলেন, “আমাদের কাঁচা ইটগুলো গুড়িয়ে দিয়েছে। এতে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমরা নিজেরাই কিছুদিন পর ভাটা বন্ধ করে দিতাম। এখন ভেঙ্গে দেওয়ায় আমরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি।”
অভিযানে পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মো. শরিফুল আলম, মাহাবুবুর রহমান, উপ-পরিচালক শাহেদা বেগম, পরিদর্শক জেসমিন আক্তারসহ র্যাব ও পুলিশের বিপুল সংখক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।