তবে সংসদ সদ্যস্যের ছেলেও নির্বাচনে থাকবেন কিনা তা জানা যায়নি।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তদন্ত দলের সদস্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. এ কলেজে গিয়ে তদন্ত শুরু করেন।
এর প্রেক্ষিতে গত ২ ডিসেম্বর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ এক সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত দল গঠন করে।
এ তদন্ত দলের সদস্য আজম খান সাংবাদিকদের বলেন, বিষয়টি যেহেতু তদন্তাধীন, তাই এ মুহূর্তে কিছু বলা উচিত হবে না। তবে নির্ধারিত সময়ের আগেই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।
তদন্তকালে হবিগঞ্জের সহকারী কমিশনার ইয়াসিন আরাফাত রানাসহ পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রণালয় থেকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।