“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
সদর থানার ওসি মো. আলমগীর ভূঁইয়া জানান, সোমবার দুপুরে খবর পেয়ে তিনি সহকর্মীদের নিয়ে পশ্চিম ধীরাশ্রম গজারিচালা এলাকার এই কবরস্থানে গিয়ে নয়টি কবরের মাটি খোঁড়াখোঁড়ির আলামত দেখতে পেয়েছেন।
ওই এলাকার বাসিন্দা মো. সেলিম বলেন, সকালে তার বাবা শুকুর আলীর কবর খুঁড়ে কঙ্কাল চুরি হওয়ার খবর পান। পরে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে আরও আটটি কবর খোঁড়া দেখেন।
কঙ্কাল চুরির বিষয়ে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কবরস্থান পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবি সিদ্দিক। তবে এ ঘটনায় পুলিশ এখনও কাউকে ধরতে পারেনি।